নালিতাবাড়ী

নকলা-নালিতাবাড়ী উন্নয়নের প্রশংসা করলেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

  স্বাধীন বাংলা নিউজ ২০ অক্টোবর ২০২২ , ৫:৫৪ পিএম অনলাইন সংস্করণ

নকলা-নালিতাবাড়ী উন্নয়নের প্রশংসা করলেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।



নকলা-নালিতাবাড়ী উন্নয়নের প্রশংসা করলেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
নালিতাবাড়ী(শেরপুর) প্রতিনিধিঃ   
বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) সকালে শেরপুরের নালিতাবাড়ীর কাকরকান্দি এলাকার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর ফ্রিল্যান্সার তৃষ্ণা দিও’র সেন্টার পরিদর্শন শেষে উপজেলা হল রুমে এক সেমিনারে বক্তব্যে বলেন।
প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ২০১৪ সালে আগুন সন্ত্রাস করেছে দেশ বিরোধী চক্রান্তকারীরা। দেশদ্রোহী রাজাকারদের বাঁচানো জন্য, একই রকমভাবে সেই সকল সন্ত্রাসও শেখ হাসিনা সরকার ধৈর্যের সাথে মোকাবেলা করেছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির পরে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ফলে যে অর্থনৈতিক মন্দা তৈরি হয়েছে এই সংকট মোকাবিলার জন্যও আওয়ামী লীগ সরকারকেই প্রয়োজন। তাই শেখ হাসিনার বিকল্প চিন্তা কেউ করে না। আওয়ামী লীগ সরকার ধৈর্য ও সাহসিকতার সাথে সবকিছু মোকাবিলা করছে।
তিনি আরো বলেন, ১৩ বছর আগে বাংলাদেশ ছিলো অন্ধকার, পিছিয়ে পড়া ও দরিদ্র বাংলাদেশ। আর ১৩ বছরের মধ্যে এই বাংলাদেশ এখন শিক্ষার আলোয় আলোকিত, বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত, প্রযুক্তিতে উন্নত। এক্ষেত্রে আমরা অনেক ধাপ আমরা এগিয়ে এসেছি। যদি ২০৪১ সাল নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর ভিশন আমরা বাস্তবায়ন চলমান রাখতে পারি, তাহলে বাংলাদেশ হবে উন্নত দেশ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সবাইতো সারাজীবন এমপি, মন্ত্রী থাকে না, পৃথিবীতে বেঁচেও কেউ থাকে না, সব কিছুরই একটা শেষ আছে। যদি কখনো মন্ত্রিত্ব, সংসদ সদস্য না থাকি অবসরে ফ্রিল্যান্সার হবো।
নকলা – নালিতাবাড়ী উন্নায়নের প্রশংসা করে বলেন আমাদের নেত্রী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক সফল কৃষি মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী আপা সুন্দর ভাবে সাজিয়েছেন এই দুই উপজেলা। তার সাথে আমার কথা হয়েছে, সে আমাকে যেভাবে দিকনির্দেশনা দিয়েছে সেভাবেই আমি বিধবা পল্লীতে গিয়ে তাদের সাথে দেখা করে কবর জিয়ারত করে এসেছি।সেই সাথে সকল নেতাকর্মী এবং উপস্থিতিদের কে ধন্যবাদ দিয়েছেন। কাকরকান্দি ইউনিয়নে ডিজিটাল গ্রাম করে দেওয়ার পরিকল্পিত ঘোষণা দেন।    
অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার 
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশেষ অতিথি হিসাবে ইনফো সরকার-৩ প্রকল্প পরিচালক বিকর্ণ কুমার ঘোষ, আইসিটি বিভাগের মহাপরিচালক গোলাম মোস্তফাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, পুলিশ সুপার কামরুজ্জামান বিপিএম, উপজেলা চেয়ারম্যান মোকছেদুল রহমান লেবু, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হেলেন পারভীন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জিয়াউর মাস্টার, সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক, পৌর মেয়র আবু বক্কর সিদ্দিক,থানার ওসি এমদাদুল হক, উপজেলা কৃষি অফিসার আলমগীর কবির, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওয়াজ কুরুনি, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক ফারুক আহমেদ বকুল,১২ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সহ অন্যান্য নেতাকর্মী,প্রতিষ্ঠানের প্রধান সহ সামাজিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা।