নালিতাবাড়ী

নালিতাবাড়ী উপজেলায় প্রতিনিয়ত ফসলি জমির পরিমাণ হ্রাস পাচ্ছে।

  স্বাধীন বাংলা নিউজ ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ , ৬:১০ পিএম অনলাইন সংস্করণ

নালিতাবাড়ী উপজেলায় প্রতিনিয়ত ফসলি জমির পরিমাণ হ্রাস পাচ্ছে।



নালিতাবাড়ী উপজেলায় প্রতিনিয়ত ফসলি জমির পরিমাণ হ্রাস পাচ্ছে।
ফসলি জমির পরিমান হ্রাস পাচ্ছে। দিন দিন যে হারে ফসলি জমির পরিমান কমছে তাতে বিভিন্ন ফসল আবাদের জন্য আবাদি জমির প্রকট সংকট দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এভাবে কৃষি জমি কমতে থাকলে কয়েক দশক পরে কেমন হবে দেশের কৃষি উৎপাদন এবং আবাদী জমির পরিস্থিতি? বিভিন্ন কারণে আবাদি জমির পরিমান কমে যাচ্ছে। 
ফসলি জমির মাটি লুটপাট এখন সারা দেশেই চলছে। তার ধারাবাহিকতায় নালিতাবাড়ী বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রবেশ পথে লক্ষ্য করলেই দেখা যায়। কিভাবে ফসল জমি জবাই করে পুকুর, বাড়ি, দোকান, করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ছে।ফসলের মাঠে মাঠে এখন খননযন্ত্রের বিকট আওয়াজ। শুকনা খেতে এত যন্ত্রের চলাফেরা মানুষ পাঁচ বছর আগেও দেখেনি। ফসলি জমি ‘জবাইয়ের’ কত যন্ত্র এখন জমি বধে ব্যস্ত, তার হিসাব কারও কাছে নেই।
নিয়ে জানতে চাইলে নালিতাবাড়ী কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আনোয়ার হোসেন বলেন আবাদি জমির মাটি কেউ যদি বিক্রি করে তাহলে প্রশাসন ফৌজদারি আইনের আওতায় নিতে পারবে।এছাড়া কৃষি জমিতে কেউ কলকারখানা করলে অবশ্যই কৃষি বিভাগ থেকে অনুমতি লাগবে। কেউ যদি নিজ বাসস্থানের চাহিদা মিটানোর জন্য আবাদি জমি নষ্ট করে এতে আমাদের বাঁধা নেই।