বাংলাদেশ

রমজান আসতে এক মাস এর আগেই ৫ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমূখী।

  স্বাধীন বাংলা নিউজ ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ , ১০:০৪ পিএম অনলাইন সংস্করণ

রমজান আসতে এক মাস এর আগেই ৫ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমূখী।

রমজান আসতে এক মাস এর আগেই ৫ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমূখী।
 রমজান মাসের এখনো বাকি এক মাস। এরই মধ্যে বেশির ভাগ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমূখী। টিসিবির হিসেবে, রোজার ৫ পণ্যের মধ্যে চিনির দামই এক বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ৫০ শতাংশ। এছাড়া বাড়াতি দাম বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল, ছোলা, খেজুর ও ডাল।
অসাধু ব্যবসায়ীদের কৃত্রিম সংকটে চাপে পড়ছেন ক্রেতারা। ভোক্তা অধিদপ্তরের হুঁশিয়ারি, প্রমাণ পেলে নেওয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা।
সাধারণত রমজান এলেই বাড়তে থাকে নিত্যপণ্যের দাম। কিন্তু রোজা শুরু হতে এখনো এক মাসের বেশি সময় বাকি। এরই মধ্যে রোজায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত পণ্য খেজুর, ছোলার ডাল, চিনি, সয়াবিন তেল ও ডালের দাম বেড়ে গেল।
এক বছর আগেও সাধারণ মানের খেজুর ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি দরে বিক্র হয়েও। এখন সেই খেজুরের দাম ২০ শতাংশ বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকায়।
চিনির দাম কেজি প্রতি ১১২ টাকা নির্ধারণ করা হলেও বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়। ডলারের চড়া দাম, এলসি সংকট আর সিন্ডিকেটসহ নানা কারণে একই চিত্র রমজানের অন্যান্য পণ্যের দামেও।
ভোক্তাদের দাবি, সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই বাজারে। অসাধু ব্যবসায়ীদের যোগসাজশে অস্থিতিশীল পণ্যের দাম। দোকানিরা বলছেন, প্রয়োজনের তুলনায় পণ্যের সরবরাহ কম।
ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলছেন, পণ্যের হাত বদলের সময় মজুত করে রাখায় তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম সংকট। তবে, এর প্রমাণ পেলেই পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেবে, এবছর খেজুর, ছোলা ও ডালের আমদানি কমলেও বেড়েছে চিনি ও ভোজ্যতেলের আমদানি।